তিনি বলেন, “এ পর্যন্ত জেলার ৩২ টি গ্রামের অন্তত ৩ হাজার ২০০ পরিবার পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। তলিয়ে গেছে রাস্তাঘাটসহ বিভিন্ন স্থাপনা।”
এ দিকে মধুমতি নদী ও মধুমতি বিলরুট চ্যানেলের গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার মানিকদহ, উরফি, ইছাখালি ও ধলইতলায় নদী ভাঙন অব্যাহত রয়েছে বলে গোপালগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী বিশ্বজিৎ বৈদ্য জানান।
এছাড়া বন্যায় জেলায় কৃষিতে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপনে কাজ করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন গোপালগঞ্জ কৃষি সম্প্রসারণের অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক ড. অরবিন্দু কুমার রায়।
গোপালগঞ্জের জেলা প্রশাসক শাহিদা সুলতানা বলেন, সার্বক্ষনিক জেলার বন্যা পরিস্থিতি মনিটরিং করা হচ্ছে। দুর্গত এলাকায় মানবিক খাদ্য সহায়তা পৌঁছে দেয়া হচ্ছে।
Leave a Reply