বৃহস্পতিবার সকালের এ ঘটনায় পুলিশ খুনি শনাক্ত করতে পারলেও এখনও ধরতে পারেনি।
সদর থানার ওসি জাহাঙ্গীর আলম বলেন, স্বামীর মৃত্যুর পর জাহানারা বাড়িতে একাই থাকতেন। ছেলেরা ঢাকায় আর মেয়েরা শ্বশুরবাড়িতে। সকালে তিনি ঘুম থেকে ওঠার পর মর্নিং ওয়াক করেন। ৭টার কিছুক্ষণ পরে নিজ ঘরে এসে বিছানায় বসার পরপর তাকে কুপিয়ে আহত করা হয়।
চিৎকার শুনে প্রতিবেশীরা এসে তাকে নাটোর সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে রক্তমাখা রামদা ও শাবল উদ্ধার করেছে বলে জানান ওসি আলম।
সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবুল হাসনাত বলেন, প্রাথমিকভাবে একজন খুনিকে শনাক্ত করা গেছে। তাকে ধরার চেষ্টা চলছে। সেই ব্যক্তি ওই পাড়ারই বাসিন্দা। আরও কেউ ঘটনার সঙ্গে সম্পৃক্ত কি না তাও তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
এ ঘটনায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য সদর হাসপাতাল মর্গে রাখা হয়েছে বলে তিনি জানান।
Leave a Reply