আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মতিয়া চৌধুরী বলেছেন, জাতির পিতার খুনিরা পৃথিবীর যে দেশেই থাকুক না কেন তাদের দেশে ফিরিয়ে আনা হবে। তিনি বলেন, খুনিদের আশ্রয় দেয়া কোনো সভ্য দেশের রীতি হতে পারে না। খুনিদের আইনের আওতায় আনার ক্ষেত্রে মানবাধিকার বাধাগ্রস্থ হতে পারে না।
মতিয়া চৌধুরী বলেন, বিএনপি সরকারের সময় সারের পেছনে পেছনে দৌঁড়াতে হতো কৃষকদের। আর এখন কৃষকের পিছে সার দৌঁড়ায়। এটাই আওয়ামী লীগ, এটাই শেখ হাসিনার কৃতিত্ব।
শেখ হাসিনার ভিশনারি নেতৃত্বের প্রশংসা করে সাবেক এই কৃষিমন্ত্রী বলেন, দেশের উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রার পাশাপাশি সারাদেশকে সবুজে সবুজে ভরে দিতে কাজ করে যাচ্ছেন তিনি। কাজ করছেন কৃষকের ভাগ্য উন্নয়নের জন্য।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তৃতায় আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম বলেন, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট যারা জাতির জনককে হত্যা করে ইতিহাসের কলঙ্কজনক ঘটনা ঘটিয়েছিল তাদের পাশাপাশি নেপথ্যের কুশীলবদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনতে হবে।
কৃষক লীগের সভাপতি কৃষিবিদ সমীর চন্দ বলেন, বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধের আদর্শকে ধারণ করে কাজ করে যাচ্ছে কৃষক লীগ। শেখ হাসিনার নির্দেশে কৃষকের দুর্দিনে কৃষকের উপকরণ নিয়ে জেলা উপজেলায় যাচ্ছে কৃষক লীগ৷ এরই ধারাবাহিকতায় বন্যা দুর্গত এলাকায় বিনামূলে সার ও বীজ বিতরণ শুরু করেছি। ধাপে ধাপে আমরা সব বন্যা কবলিত এলাকায় সার বীজ নিয়ে কৃষকের পাশে যাব।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মানিকগঞ্জ-১ আসনের সংসদ সদস্য এএম নাইমুর রহমান দূর্জয়, মানিকগঞ্জ জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি গোলাম মহিউদ্দিন, কৃষক লীগের রংপুর বিভাগে দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা বিশ্বনাথ সরকার বিটু, চট্টগ্রাম বিভাগে দায়িত্বপ্রাপ্ত কৃষক লীগ নেতা রেজাউল করিম রেজা, মানিকগঞ্জ জেলা কৃষক লীগের সভাপতি মিজানুর রহমান নজরুল, শিবালয় উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি রেজাউল করিম খান জানু।
Leave a Reply