বিশেষ প্রতিনিধিঃ- চট্টগ্রামের পটিয়া পৌরসভার ৭ নং ওয়ার্ড বাহুলী এলাকায় মোহাম্মদ শামসুল আলম ও শহিদুল ইসলাম নামে এ দুই ব্যাক্তির জায়গা আদালতের বিচারাধীন ও আদেশ অমান্য করে জোরপুর্বক পাকা গৃহ নির্মাণ করে দখল পাঁয়তারা চালাচ্ছে মর্মে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এঘটনায় শামসুল আলম বাধী ও শহিদুল ইসলাম হয়ে চট্টগ্রাম অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিষ্টেট (দক্ষিণ) আদালত প্রতিকার প্রার্থনা করে তাদের প্রতিপক্ষ রাশেদ জিলানী লিটন, আবদুল জব্বার খন্দকার, জয়তুন আক্তার, নারগিছ আক্তার, ফাতেমা বেগম,মোঃ ইদ্রিস, রুপন আচার্য্য, মোঃ সজরুল ইসলাম রাবেয়া বেগম, মোঃ আজিজুল ইসলাম এর বিরুদ্ধে ১৪৫ ধার আইনে মিচ মামলা নং ৩৫৭/২০ ইং দায়ের করেছে । আদালত মামলা শুনানি শেষে তফশিলের নালিশী ভুমিতে পক্ষদ্বয়ের মধ্যে শান্তি শৃঙ্খলা বজায় রাখার জন্য পটিয়া থানার ওসিকে আদেশ প্রদান করলেও পতিপক্ষরা তা মানছেনা। মামলার এজাহার সুএে জানাযায়, দীর্ঘদিন যাবত শামসুল আলম ও শহিদুল ইসলাম এর সাথে প্রতিপক্ষ রাশেদ গংদের মধ্যে বাহুলী মৌজার আর এস খতিয়ান নং ১১৫১/৭৬৮ আর. এস. দাগ নং ৮৯১/৯৫৫/৯৫৬ তৎ বি.এস ১০৮ দাগ নং ১২০১/১২৯২/১২৯৩ আপোষ মতে ১২০১ দাগের আন্দর ৩ গন্ডা ১ কন্ট ১০ তিল জায়গা নিয়ে বিরোধ চলে আসছে। এ নিয়ে আদালত ও পটিয়া থানায় একাধিক অভিযোগ ও মামলা চলমান রয়েছে। আদালতের বিচারাধীন জায়গায় আদেশ অমান্য করে মোঃ রাশেদ জিলানী লিটন গং বহিরাগত লোকজন নিয়ে সংঘবদ্ধ দলবল গটন গত ৩ মার্চ উক্ত বিরোধী জায়গা জোরপুর্বক পাকা গৃহ নির্মাণ করতে চাইলে দুই পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করে। উক্ত জায়গা দখল বেদখল নিয়ে যে কোন মুহূর্তে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের আশংকা করেছে স্থানীয়রা। বিষয়টি তদন্ত সাপেক্ষে পটিয়া থানার ওসি ও হুইপ শামসুল হক চৌধুরীর আইনগত ব্যাবস্তা নেওয়ার দাবি জানান শামসুল আলম ও শহিদুল ইসলাম গং ।
পটিয়া থানার ওসি তদন্ত জাব্বরুল ইসলাম জানান, আদালতে মামলা চলাকালীন সময়ে কেউ জায়গা দখল করতে পারবেনা যারা আইন অমান্য করবে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্তা নেওয়া হবে বলে জানান।
Leave a Reply