সেলিম চৌধুরী:::::- পটিয়া পৌরসভার ১ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর আবদুল খালেক বলেছেন জাতীয় সংসদের হুইপ পটিয়ার এমপি আলহাজ্ব শামসুল হক চৌধুরী,উপজেলার আলহাজ্ব মোতাহারুল ইসলাম চৌধুরী, পটিয়া পৌরসভার মেয়র অধ্যাপক হারুনুর রশিদ এর নেতৃত্বে পটিয়া উপজেলা ও পটিয়া পৌরসভার মধ্যে হাজার হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন কাজ এগিয়ে চলছে।এর ধারাবাহিকতায় পটিয়া পৌরসভার ১ নং ওয়ার্ডে ব্যাপক উন্নয়ন কাজ সম্পন হয়েছে। আরোও উন্নয়ন কাজ চলমান বাস্তবায়নের পথে এলাকায় জনগণের প্রতিশ্রুতি রক্ষা করতে সর্বত্রই চেষ্টা করে চলেছি।তিনি আরোও বলেন বালাদেশের প্রায় ৮০ শতাংশ মানুষ এখনও গ্রামে বসবাস করে। সমতল এলাকা ছাড়াও গ্রামীণ জনপদে রয়েছে প্রাকৃতিক বৈচিত্র্য- কোথাও রয়েছে হাওড় ও জলাভূমি, আবার কোথাও বা পার্বত্যভূমি। আছে এদেশে অন্তর্ভুক্ত ছিটমহলের নতুন বাসিন্দারা। কোথাও বা সাগরের তটরেখা বিদীর্ণ করে চলে গেছে জনবসতি। কোথাও বা অরণ্যের বৃক্ষছায়ায় বসতি গড়েছে এদেশের মৃত্তিকার সন্তান। রয়েছে নদীর বুকে ভাসমান জীবনও।মনে রাখতে হবে, ভারতীয় গ্রামের উদ্ভবের সঙ্গে বাংলাদেশের গ্রামের উদ্ভবের বিষয়টি অবিচ্ছেদ্যভাবে সম্পৃক্ত। এজন্য স্বয়ংসম্পূর্ণ গ্রামের সেই অতীত ধারণা যখন ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসনের অভিঘাতে পাল্টে যায় তখন বাংলাদেশের গ্রামীণ জীবনও পাল্টাতে থাকে। যদিও দীর্ঘকাল সেই গ্রাম ছিল নিস্তরঙ্গ ও পরিবর্তন শূন্য। এ জন্য রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বাংলার পল্লী প্রকৃতিকে ভালবেসে লিখেছিলেন- একি অপরূপ রূপে মা তোমার হেরিনু পল্লী জননী।’ আর আমরা বাল্যকালে পড়েছি- ‘আমাদের গ্রামখানি ছবির মতন মাটির তলায় এর ছড়ানো রতন। বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে আমরা দেখেছি, বাংলাদেশের গ্রামীণ জনপদ পাশ্চাত্য ‘ভিলেজ’ বা ‘কান্ট্রি’ ধারণা থেকে ভিন্ন। ইউরোপ-আমেরিকার দেশগুলোতে গ্রাম শহরের সঙ্গে সরাসরি সকল সুযোগ-সুবিধা নিয়ে সম্পৃক্ত। ব্যাপক পরিসরে গ্রামকে কেন্দ্র করে লোকালয় বা সমাজ গড়ে না উঠলেও জীবন ধারণের অনেক উপকরণ সেখানে উৎপাদিত হয়। প্রযুক্তি আর যান্ত্রিক সভ্যতার আশীর্বাদে তাদের গ্রামাঞ্চলে আধুনিক উৎপাদন ব্যবস্থা অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। তিনি পটিয়া পৌরসভার ১নং ওয়ার্ডে বিভিন্ন উন্নয়ন কাজ পরিদর্শন কালে গতকাল বৃহস্পতিবার সাংবাদিক উদেশ্য উপরোক্ত কথা বল।
Leave a Reply