বরিশাল থেকে থেকে প্রকাশিত দৈনিক তালাস, বরিশাল বার্তা আঞ্চলিক প্রিন্ট মিডিয়া ও অনলাইন পত্রিকা বরিশাল ক্রাইম নিউজ পত্রিকাসহ কয়েকটি,মেহেন্দিগঞ্জের মুক্তিযোদ্ধা সন্তানের বিবাহ ভেঙ্গে দিলেন স্বেচ্ছাসেবকলীগ নেতা’ শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদটি আমার দৃষ্টিগোচর হয়েছে।

সংবাদটিতে ‘নুরুজ্জামান মিয়া তার ইচ্ছামত লিখে প্রকাশ করে। যে তথ্য উপস্থাপন করা হয়েছে তা সম্পূর্ণ মিথ্যা, ভিত্তিহীন ও বানোয়াট।

উল্লেখ্য, দাওয়াত না দেওয়ায় বাধ সাজে সে, বরের নিকট ১লক্ষ টাকা চাঁদা দাবি ও টাকা না হলে বিবাহ হবে না সংবাদে উল্লেখিত তথ্যাবলী সর্ম্পূণ মিথ্যা ভিত্তিহীন বানোয়াট। নুরুজ্জামান মিয়া সহ সমাজের একটি কুচক্রী মহল আমাকে রাজনৈতিকভাবে হেয়প্রতিপন্ন করার জন্য সাংবাদিক ভাইদের ভুল বুঝিয়ে সংবাদটি প্রকাশ করে। যার কোন ধরনের সত্যতা নাই।

এমরান হোসেন তুহিন বলেন, দীর্ঘ দিন যাবাত আওয়ামীলীগ এর রাজনৈতিক দলের সাথে জরীত। আমার বাবা দুইবার ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও আওয়ামীলীগের সহ সভাপতি ছিলেন।এবং আমি আন্ধারমানিক ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি ছিলাম ১৫ বছর এবং দুই দুইবার ইউনিয়ন সেচ্ছাসেবকলীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করছি।

আঃ রশিদ ফকির বলেন, আমি এলাকা সুত্রে জানতে পারি, মো: নুরুজ্জামান মিয়া একটি বখাটে প্রকৃতির লোক, তাই আমার মেয়েকে ঐখানে না দেয়ার প্রস্থাব জানাই। কিন্তু এমরান হোসেন তুহিন বিগত ২মাস আগে নুরুজ্জামানকে ছেলে ভালো বলে সমর্থন করে ছিল। মেয়ের বাবা আরো বলেন, পরে আমি সঠিক তথ্য জানতে পেরে বিবাহ থেকে পিছিয়ে যাই।

প্রতিবেদক সংবাদের তথ্য উপাত্ত সঠিকভাবে সংগ্রহ না করেই সংবাদ তৈরি করায় আমার দৃষ্টিগোচর হয়েছে। তাই আমি এই মিথ্যা ও বানোয়াট সংবাদের নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।