পটিয়া(চট্টগ্রাম)থেকে সেলিম চৌধুরীঃ- সরকারের নিষেধাজ্ঞা সত্বেও ১২ মার্চ বৃহস্পতিবার দুপুরে পটিয়া উপজেলার ইউনিয়ন কৃষি উচ্চ বিদ্যালয় এন্ড কলেজের অষ্টম শ্রেণির ছাত্র মোঃ জাহাঙ্গীর আলমকে বেএাঘাত করার গুরুত্বর অভিযোগ উটেছে শিক্ষক মোঃ ইদ্রিসের বিরুদ্ধে । এমনকি ঐ ছাএকে শিক্ষক বেএাঘাত করে হাতে -পিটে মারাত্বক জখম করে স্কুলের একটি কক্ষে ৩ ঘন্টা বেঁধে রাখার অভিযোগ করেন
স্কুল ছাএ জাহাঙ্গীর আলমের পিতা নুরুল আলম। অষ্টম শ্রেণির ছাত্র জাহাঙ্গীর আলম জানান, ক্লাসে সহপাটিদের সাথে কথা বলার অজুহাত তুলে শিক্ষক ক্লাস চলাকালীন সময়ে এলোপাতাড়ি বেএাঘাত করে রক্তাক্ত জখম করে একটি কক্ষে তাকে ৩ ঘন্টা বেঁধে রাখেন।পরে বিকাল সাড়ে ৫ টার সময় স্কুলের অপর শিক্ষক মোঃ রকিব জাহাঙ্গীর আলম কে উদ্ধার করে পটিয়া হাসপাতালে চিকিৎসা করাই এবং ছেলে বাড়ির পাশে সিএনজি টেক্সি করে নাইখাইন রাস্তার মাথায় নামিয়ে দিয়ে চলে যায়। ঐ স্কুল ছাএ ঘরে পিরে গিয়ে বিছানায় শুয়ে থাকলে তার পিতা নুরুল আলম এর কারণ জানতে চাই।জাহাঙ্গীর এসব বিষয়ে বিস্তারিত খুলে বলেন তার পিতাকে । পরে বৃহস্পতিবার রাত ১১ টার সময় জাহাঙ্গীর আলমকে তার পিতা নুরুল আলম পুর্নরায় পটিয়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসার জন্য নিয়ে এসে চিকিৎসা সেবা প্রদান করে। নুরুল আলম জানান, তার ছেলে একটি পা ভাঙা দীর্ঘদিন যাবত , স্কুলের শিক্ষক ইদ্রিস আমার ছেলেকে বেএাঘাত করে শরীরের বিভিন্ন স্থানে জখম করে। শিকার্থীদে উপর শিক্ষকের নির্যাতনের ব্যাপারে সরকার ও উচ্চ আদালতের একটা নির্দেশনা রয়েছে। কিন্তু শিক্ষক ইদ্রিস তা অমান্য করে আমার ছেলেকে বেএাঘাত করে জখম করে। এ সংবাদ সংক্রান্তে ভিডিও রেকর্ড রয়েছে এ প্রতিবেদকের কাছে পটিয়া হাসপাতালের এবং ছাত্র জাহাঙ্গীর আলম একই দিনে দুইবার চিকিৎসা তার প্রমান ও রয়েছে। ছাএ পিতা নুরুল আলম এ ঘটনার সুষ্ঠ বিচার দাবি করছি । স্কুল ছাএ জাহাঙ্গীর আলম কে বেএাঘাত করার ঘটনায় ১৪ মার্চ শনিবার স্কুলে ম্যানেজিং কমিটির জরুরি সভা ডেকেছে বলে স্কুল ছাএ জাহাঙ্গীর আলমের পিতা নুরুল আলম ও নাইখাইন এলাকার বাসিন্দা ব্যাবসায়ী দিদারুল আলম জানান। এ ব্যাপারে জানার জন্য শিক্ষক মোঃ ইদ্রিসকে একাধিকবার মোবাইল ফোন করে তার মোবাইল বন্ধ পাওয়া যায়।
Leave a Reply