মার্চে স্পেনে যখন লকডাউন শুরু হয় তখন মারিয়ার কোভিড-১৯ ধরা পড়ে। কিন্তু কয়েক সপ্তাহ আইসোলেশনে থাকার পর তিনি সুস্থ হয়ে উঠতে শুরু করেন। এখন শুধু মৃদু উপসর্গে ভুগছেন তিনি।
এর মাধ্যমে মারিয়া স্প্যানিশ ফ্লু নামে পরিচিত ১৯১৮-১৯ সালের ফ্লু মহামারী, ১৯৩৬-৩৯ সালের স্পেনের গৃহযুদ্ধ ও এবারের করোনাভাইরাস মহামারীতের টিকে গেলেন।
এক টুইটে তার মেয়ে বলেছেন, “এখন উনি সুস্থ, চমৎকার আছেন, কথা বলতে চাইছেন… তার স্বাভাবিকতা ফিরে এসেছে।”
১৯০৭ সালে মেক্সিকোতে জন্মগ্রহণ করেন মারিয়া । দুই বছর পর উত্তরে সান ফ্রান্সিসকোতে চলে যান তারা।
প্রথম বিশ্বযুদ্ধ চলাকালে স্প্যানিশ সাংবাদিক বাবার সঙ্গে স্পেনের কাতালান প্রদেশের জিরোনাতে আসেন। গত দুই দশক ধরে তিনি কাতালান প্রদেশের ওলোট শহরের একটি কেয়ার হোমে থাকছেন।
মারিয়া তিন সন্তানের মা। তার সন্তানদের একজনের বয়স সম্প্রতি ৮৬ পার হয়েছে। ১১ জন নাতিনাতনির মধ্যে সর্বজ্যেষ্ঠ জনের বয়স ৬০। মারিয়ার প্রপৌত্রের সংখ্যা ১৩ জন।
গত বছর স্প্যানিশ দৈনিক লা ভাংগুয়ারদিয়াকে তিনি বলেছিলেন, “আমি বেঁচে থাকা ছাড়া কিছুই করিনি।”
Leave a Reply