নিজস্ব প্রতিবেদক: বরিশালের হিজলায় চাচাকে ফাঁসানোর জন্য ভাতিজা গতকাল ১৩ই আগস্ট শনিবার সন্ধ্যা আট টার দিকে হিজলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এ ভর্তি হয়েছেন বলে জানা গেছে
জানা যায়, হিজলা উপজেলার হরিনাথপুর ইউনিয়নের হরিনাথপুর গ্রামে বাবু হাওলাদার ও লোকমান হোসেন আলেক হাওলাদার কে ফাঁসানোর জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে তার চাচতো ভাই রুহুল আমিন। রুহুল আমিন বিভিন্ন কাঁচামালের ব্যবসা করেনতাই তার ছেলে রবিউল হোসেন ১৩ গাব গাছ থেকে গাছে ওঠে গাব পারছিলেন কিন্তু ভাগ্যের খেলা বর্ষার কারণে গাছ ভিজে থাকায় নামার সময় পা পিছলে গাছ থেকে পড়ে যায় এবং গায়ে ও মাথায় আঘাত লেগে একটু ফেটে যায়।
কিন্তু রুহুল আমিন উক্ত বিষয়ের মোর ঘুরিয়ে দেন তার চাচাতো ভাইয়ের উপর সে তার ছেলেকে হসপিটালে ভর্তি করে হিজলা থানা পুলিশকে অবহিত করেন এবং তাদেরকে জানানো হয় তার চাচাতো ভাইরা জাগা জমিনকে কেন্দ্র করে আমার ছেলেকে মারধর করেছে।
রুহুল আমিনের চাচাতো ভাই লোকমান হোসেন আলেক জানান আমাদের পৈতৃক সম্পত্তি নিয়ে একটু বিরোধ আছে তার কারণে আমরা হিজলা থানা প্রশাসনকে অবহিত করি তারা আমাদেরকে সালিশ মানিয়ে দেয় এবং আগামী ১৯ তারিখ হিজলা থানা গোলগরে বসার কথা তাই আমি সালিশির লোক খবর দেওয়ার জন্য হিজলা গৌরবদি যাই সেখান থেকে রাত নয়টার সময় বাসায় আসি এবং আমার ছোট ভাই হরিনাথপুরে ব্যবসা করে সেখান থেকে দোকান বন্ধ করে রাত সাড়ে নয়টার দিকে বাসায় আসে কিন্তু আমাদের নিয়ে যে অভিযোগটি তুলেছে সেটি সম্পূর্ণ মিথ্যা বানোয়াট ও ভিত্তিহীন
আজম দেওয়ান জানান রুহুল আমিন সদ্দার আমার প্রতিবেশী তার ছেলে রবিউল গাব গাছ থেকে পড়ে যায় এবং মাথায় ও শরীরে আঘাত লাগে আমরা দেখেছি আমরা কাছেই ছিলাম তখন তখন রবিউলের বাবা তার চিকিৎসার জন্য দেখেছি বাজারে দিকে নিয়ে যায় এখন শুনলাম হসপিটালে ভর্তি। জায়গা জমি নিয়ে মারধোর এর ঘটনা দু-একদিনেও ঘটেনি উক্ত এলাকায়।
হিজলা থানার এস আই রমজান জানান, আমার কাছে রুহুল আমিন সরদার মুঠোফোনে জানান তার ছেলেকে মারধর করেছে বাবু ও লোকমান হোসেন আলেক যদি লিখিত অভিযোগ দেয় তাহলে তদন্ত স্বপক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
Leave a Reply