নোটিশ :
জরূরী নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি: সারাদেশ ব্যাপী সাংবাদিক নিয়োগ চলছে আগ্রহীরা যোগাযোগ করুন: 01753741909, সিভি পাঠান:  crimejanata24@gmail.com
ব্রেকিং নিউজ :
হিজলায় সেনাবাহিনী ক্যাম্প পরিদর্শন করলেন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আমিরুল ইসলাম আজিম। হিজলায় মৎস্য দপ্তরের যৌথ অভিযানে ২০ জন আটক। হিজলা উপজেলায় জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ পালিত। আন্তর্জাতিক সংস্থার কাছে সহযোগিতা চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শোকাবহ আগস্টের প্রথম দিন আজ। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে লেখা চিঠির জবাবে সরকারের পক্ষ থেকে পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেন গত ২৯ জুলাই ফলকার টুর্ককে চিঠি পাঠিয়েছেন। হিজলায় সুফিয়ান হত্যার আসামিদের গ্রেফতার ও বিচারের দাবিতে মানববন্ধন কর্মসূচি। জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উপলক্ষে হিজলা উপজেলায় সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় । তীব্র তাপদাহ থেকে বাঁচতে হলে সবুজ বনায়নের বিকল্প নেই, ড. শাম্মী আহমেদ এমপি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে আজ বিকাল ৪টায় এ সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে।
২০২০ সাল শেষে ভারতে করোনায় আক্রান্ত দারাবে ৬৭ কোটি: (নিমহ্যান্স)

২০২০ সাল শেষে ভারতে করোনায় আক্রান্ত দারাবে ৬৭ কোটি: (নিমহ্যান্স)

২০২০ সাল শেষে ৬৭ কোটি ভারতীয় করোনা আক্রান্ত হবেন বলে ধারণা করছেন দেশটির ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব মেন্টাল হেলথ অ্যান্ড নিউরোসায়েন্সের (নিমহ্যান্স) চিকিৎসকরা।

তার বলছেন, লকডাউন উঠে গেলেই ভারতে করোনা সংক্রমণ পুনরায় বাড়বে। সেইসঙ্গে গোষ্ঠী সংক্রমণের পর্যায়ে পৌঁছে যাবে। খবর এই সময়।

নিমহ্যান্সের ধারণা, ২০২০ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে ভারতের মোট জনসংখ্যার অর্ধেক করোনার শিকার হবে। বছর শেষে প্রাণঘাতী ভাইরাসে ৬৭ কোটি ভারতীয় আক্রান্ত হবেন।

ভারতের বিজ্ঞানীদের একাংশের ধারণা, জুলাইয়ের শুরুতেই দেশটিতে করোনা সংক্রমণ শিখর পৌঁছাবে।

অন্যদিকে আন্তর্জাতিক রেটিং এজেন্সি স্ট্যান্ডার্ড অ্যান্ড পুওরের মতে, সেপ্টেম্বরের আগে ভারতে করোনা সংক্রমণ শীর্ষে পৌঁছবে না।

নিমহ্যান্সের চিকিত্‍‌সকরা আরও বলেছেন, এই ৬৭ কোটি ভারতীয়ের মধ্যে ৯০ শতাংশই জানতে পারবেন না তারা করোনা পজিটিভ। কারণ, বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই সংক্রমণের বাহ্যিক কোনো লক্ষণ বা উপসর্গ দেখা যাবে না। মাত্র ৫ শতাংশের অবস্থা সংকটজনক হবে। তাদেরই হাসপাতালে ভর্তি করতে হবে।

হিসাব অনুযায়ী, ৬৭ কোটির ৫ শতাংশ যদি গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন, তা হলেও সংখ্যাটা গিয়ে পৌঁছাবে প্রায় তিন কোটিতে।

২০১৯ সালের মার্চের রিপোর্ট অনুযায়ী, গ্রামীণ ভারতে মাত্র ১৬ হাজার ৬১৩টি প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র রয়েছে। এর মধ্যে ২৪X৭ ঘণ্টা পরিষেবা মেলে ৬,৭৩৩ স্বাস্থ্যকেন্দ্রে। এই স্বাস্থ্যকেন্দ্রগুলোর অধিকাংশতেই আবার ৪টির বেশি বেড নেই।

ফলে গ্রামীণ ভারতে করোনা সংকট কিন্তু ভয়ানক আকার নিতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

© All rights reserved © 2024 Crimejanata24.Com
Design & Development: Hostitbd.Com