বরিশালের হিজলা উপজেলার গুয়াবাড়িয়া ইউনিয়নের কোরালিয়া গ্রামের বাবুর্চি পরিবারের রক্তের হোলি শেষ কোথায়! প্রায় দের বছর পূর্বে নুরু বাবুর্চি তার ছেলেরা বড় ভাই দুলাল বাবুর্চির শরীরের বিভিন্ন জায়গায় কুপিয়ে জখম করে পা কর্তন করে।
ওই ঘটনার ৬/৭ মাস পরে নুরু বাবুর্চি মৃতদেহ মুলাদী নয়া বাঙালি নদী থেকে মুলাদী থানা পুলিশ উদ্ধার করে। তখন নুরু বাবুর্চি স্ত্রী বাদী হয়ে মুলাদী থানা একটি হত্যা মামলা ায়ের করে। সেই হত্যা মামলায় ুলাল বাবুর্চি ও তার ছেলেরা সহ কয়েকজন এখনো জেল হাজতে রয়েছে। এদিকে ৮ মে বেলা ১২ টার দিকে ুলাল বাবুর্চি জামাই রিপন সরার পুকুর পরিষ্কার করার সময় নুরু বাবুর্চি ছেলে রিছান বাধা প্রদান করে কথার কাটাকাটি হয় এক পর্যায়ে উভয়ের মাঝে সংঘর্ষ বাধে এতে আহত হয় ুলাল বাবুর্চি জামাই রিপন ও নুরু বাবুর্চীর ছেলে রিছান। ুইজনেই হিজলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন। উভয় পক্ষই মামলা দেয়ার জন্য দৌড়ঝাঁপ শুরু করছে থানার বারান্দায়। হিজলা থানার অফিসার ইনচার্জ ইউনুস মিয়া জানায় উভয় পক্ষই মামলা দেয়ার জন্য ঘোরাঘুরি করছে।
Leave a Reply