বরিশাল হিজলায় ঘর থেকে ডেকে নিয়ে অমানুষিক নির্যাতন। বরিশাল হিজলা উপজেলাধীন মেমানিয়া ইউনিয়ন এর দেবুয়া গ্রামের হালান জমাদার এর ছেলে মোঃ সেকান্দর জমাদার কে রাত আনুমানিক ১১ ঘটিকায় ঘর থেকে ডেকে নিয়ে যায়।(১) রাজ্জাক হাং পিতা ইউসুফ হাং (২) আবুবকর হাং পিতা রাজ্জাক হাং ।তারা সবাই একই গ্রামে বসবাস করে। সেকান্দর কে ডেকে নেওয়ার সময় তাদের সাথে আরো চার পাঁচ জন বাড়ির বাহিরে দারানো ছিল। সেকান্দর কে ডেকে রাজ্জাকের ঘরে নিয়ে বিভিন্ন কথা জিজ্ঞেস করে
কথা কাটাকাটি র একপর্যায়ে তারা সেকান্দর কে খুনের উদ্যশ্যে বেদম মারধর করে এবং রড দিয়ে পিটিয়ে তার পিঠের মেরুদন্ড ভেংগে দেয়।এসময় সেকান্দার এর সাথে নগদ পঞ্চাশ (৫০’০০০) হাজার টাকা তারা ছিনিয়ে নেয়। সেকান্দার ঘ্রান হারিয়ে ফেললে তারা মৃত ভেবে টেনে হেঁচড়ে নিয়ে রাস্তার পাশে ফেলে রাখে ।ছেলে আসতে দেরী দেখে বাবা হালান জমাদার খুঁজতে বের হয়। খোঁজাখুঁজির একপর্যায়ে তিনি দেখতে পান রাস্তার পাশে অজ্ঞান অবস্থায় পরে আছে। বাবার আর্তচিৎকারে আশেপাশের লোকজন এসে তাকে হাসপাতালে নিয়ে আসতে চাইলে আসামীরা রাস্তায় বাধা সৃষ্টি করে । আসামিদের হুমকিতে তারা বাড়িতেই ফিরে যায়। ভিকটিম এর অবস্থার অবনতি হলে দুইদিন পরে পালিয়ে তাকে হিজলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। ভিকটিম চিকিৎসাধীন অবস্থায় আছে। রোগীর অবস্থা আশঙ্কাজনক। এবিষয়ে থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন সেকান্দর জমাদার। হিজলা থানার অফিসার ইনচার্জ ইউনুস আলী মিয়ার কাছে জানতে চাইলে তিনি অভিযোগ এর সত্যতা স্বীকার করে বলেন তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। উপরোক্ত ঘটনায় হিজলা থানায় যে অভিযোগ গ্রহন করা হয়েছে ,সেই অভিযোগ এর ভিত্তিতেই এই প্রতিবেদন প্রচার করা হয়েছে। এখানে এই প্রতিবেদক এর নিজস্ব কোন মতামত নেই। উল্লেখ্য গত ১২/১০/২০২২ ইং বুধবার ক্রাইম জনতা ২৪ এ প্রচারিত সংবাদের প্রতিবাদে একটি পত্রিকায় প্রতিবাদ দিয়ে রাজ্জাক হাওলাদার প্রমান করেছেন তিনি এবং তার নিজস্ব বাহিনীর লোকজনই,এই ঘটনায় জড়িত আছেন।
(উল্লেখ্ থাকে যে এই ঘটনায় হিজলা থানায় অভিযোগ এর ভিত্তিতেই প্রতিবেদন প্রচার করা হয়েছে)
Leave a Reply